রনতী চক্রবর্ত্তী
অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভোগেন। সুস্থতার জন্য এটি অপরিহার্য। আমাদের ভালো থাকা অনেকাংশে ঘুমের ওপর নির্ভর করে। একইভাবে যখন আমরা ভালো থাকি, ঘুমও ভালো হয়। আমরা প্রায় সকলেই কোনো না কোনো সময় ঘুমের সমস্যায় ভুগি, এতে করে শরীরে বাসা বাঁধে নানা রকম রোগ। শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পরে। ঘুমের সমস্যায় যারা ভোগেন, সহজে এটি সমাধানও করতে পারেন।
রাতে ভালো ঘুমের উপকারিতা
ঘুমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কী করব সেটা জানার আগে উপকারিতা জেনে নিতে পারেন। এতে ঘুম ভালোভাবে হওয়ার রাস্তাগুলো খুঁজে বের করতে উৎসাহ পাবেন। ঘুম আমাদের কর্মক্ষমতা ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া স্ট্রোকের ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়, হতাশা কমায়, কম ক্যালরি গ্রহণে সহায়তা করে, শরীরকে সতেজ রাখে, পরের দিনের কাজের জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে, খাবার হজমে সহায়তা করা, কাজে মনোযোগ বাড়ায়, চেহারায় উজ্জ্বলতা আনে, রোগ প্রতিরোধ করে ইত্যাদি।
রাতে ভালো ঘুমের জন্য কী করবেন
যারা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন ওপরের নিয়মগুলো শুধুমাত্র তাদের জন্যই নয়। বরং যারা ভালো ঘুমের জন্য, ভালো ঘুমের অভ্যাস গঠনে আগ্রহী এটা তাঁদের জন্যও। আমাদের জীবনে নানা সমস্যা আছে, জীবনের সব সমস্যার জন্য ঘুমকে দায়ী না করে কিছুটা ধৈর্য ধরে নিয়মগুলো মেনে চললে ঘুম তার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসবে।
ব্লগটি মনের বন্ধু এক্সপার্ট দ্বারা রিভিউয়ের পরে প্রকাশিতএই ব্লগের একমাত্র উদ্দেশ্য মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পাঠকের বোঝার সুবিধার্থে এতে কিছু প্রতীকি ঘটনা ব্যবহার করা হয়েছে।
এই ব্লগ বা এর কোনো অংশ পড়ে কেউ আঘাতপ্রাপ্ত হলে তার জন্য লেখক ও ‘মনের বন্ধু’ দায়ী নয়। মনের ওপর চাপ অনুভব করলে বা মানসিকভাবে ট্রিগার্ড অনুভব করলে দ্রুত মনের বন্ধু বা যেকোনো মানসিক স্বাস্থ্যবিদের সাথে যোগাযোগ করুন।
মনের বন্ধুতে কাউন্সেলিং নিতে যোগাযোগ করুন: ০১৭৭৬৬৩২৩৪৪।
📍: ৮ম ও ৯ম তলা, ২/১৬, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা
জীবনে সব সময় আনন্দ থাকে না। ভালো এবং খারাপ দুটি অনুভূতি নিয়েই আমাদের জীবন। অনেক কঠিন সময়ে আমাদের অস্থির লাগে। কিছুই যেন সে সময় ভালো লাগেনা। মনে হয় সবকিছু ছেড়ে দূরে কোথাও চলে যাই। আপনারও কি এমন মনে হয়?
কথায় আছে “পাছে লোকে কিছু বলে” অর্থাৎ আমাদের চারপাশের মানুষ আমাদের নিয়ে কী বলবে, কী ভাববে এসব চিন্তায় আমরা দিনভর মগ্ন থাকি। ‘পরীক্ষায় আমাকে ভালো রেজাল্ট করতেই হবে না হলে মানুষ আমাকে অবজ্ঞা করবে’, ‘এই ক
আমরা মানুষ হিসেবে যে সমাজে বসবাস করি, সেটা মূলত নির্ভর করে পারস্পরিক সম্পর্ক, দায়িত্ব ও কর্তব্যের ওপর। বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সমাজে দুই ধরনের মানুষ আছে। এক. যারা অন্যের জন্য কাজ করেন। দুই. যারা অন্যে
শিশুদের সঙ্গে তাড়াহুড়ো করে সময় না কাটানোই ভালো। ধীর এবং শান্ত এই দুইভাবে সময় কাটান তাঁদের সঙ্গে। শিশুরা আয়নার মতো, তারা যা দেখে তাই শেখে। আপনার আচরণকে অনুকরণ করে।